মুলার কথা শুনলেই অনেকের ই মুখ ৩৬০ ডিগ্রী বাঁকা হয়ে যায়। তার কারন মুলত গন্ধ। যার কারনে মুলা অনেকের কাছে ই অপছন্দের একটি খবার। কিন্তু যে সবজিটিকে আপনি অবহেলায় পাত্তাই দিচ্ছেন না, সেটি আপনার জন্য কতটা উপকারী, তা কি জানেন?
#1 মুলুত মূলা লাল ও সাদা দুই ধরনের হয়ে থাকে।
আমারা যদি পুষ্টিগুণের বিচার করে থাকি তবে কোনোটিই কারো থেকে কম নয়। মুলার চেয়ে আবার মুলা শাকের গুণ বেশি হয়। কচি মুলার পাতা শাক হিসেবে ভেজে খাওয়া যায়। এছাড়াও অন্য অনেকভাবেই মুলো শাক রাঁধা যায়।
মুলায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’ পাওয়া যায়। শীত ছাড়াও আজকাল প্রায় সারা বছরই মুলা কমবেশি বাজারে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। তাই এটি নিয়মিত পাতে রাখলে উপকারই মিলবে।
#2 মূলা রান্না ও কাঁচা দুই ভাবে এ খাওয়া যায়।
রান্না করে তো খাবেনই, পাশাপাশি কাঁচা মুলাও খান। শীতকালে কাঁচা মুলা খেলে কাজে উৎসাহ বাড়ে। ভাত, রুটি খাওয়ার সময় কাঁচা মুলা গ্রেটারে কুড়িয়ে লবণ দিয়ে খেলে খাবার তাড়াতাড়ি হজম হয় ও খাদ্যে রুচি বাড়ে। তাই অরুচি হলে মুলা খেতে পারেন। উপকার মিলবে।
কচি মুলার সালাদ ক্ষুধা বাড়াতে সাহায্য করে। যারা জ্বরে ভুগছেন ও মুখে রুচি নেই, তারা মুলা কুচি কুচি করে কেটে চিবিয়ে খেতে পারেন। জ্বর কমবে, মুখের রুচিও বাড়বে।
Leave a Reply
GIPHY App Key not set. Please check settings
#3 এই সবজিটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন।
শীত ছাড়াও আজকাল প্রায় সারা বছরই মুলা কমবেশি বাজারে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। তাই এটি নিয়মিত পাতে রাখলে উপকারই মিলবে। রান্না করে তো খাবেনই, পাশাপাশি কাঁচা মুলাও খান। শীতকালে কাঁচা মুলা খেলে কাজে উৎসাহ বাড়ে। ভাত, রুটি খাওয়ার সময় কাঁচা মুলা গ্রেটারে কুড়িয়ে লবণ দিয়ে খেলে খাবার তাড়াতাড়ি হজম হয় ও খাদ্যে রুচি বাড়ে। তাই অরুচি হলে মুলা খেতে পারেন। উপকার মিলবে।
Leave a Reply
GIPHY App Key not set. Please check settings
#4 যাদের খাদ্য অরুচি আছে তারা কচি মূলার সালদ খেতে পারেন,
যা ক্ষুধা বারাতে সাহায্য করে।
এছাড়া যারা জ্বরে ভুগছেন ও মুখে রুচি নেই, তারা মুলা কুচি কুচি করে কেটে চিবিয়ে খেতে পারেন। জ্বর কমবে, মুখের রুচিও বাড়বে।
মাঝেমাঝেই পেটে ব্যথায় কাতর হয়ে পড়েন? এক্ষেত্রে আপনাকে মুক্তি দিতে পারে মুলা। পেটে ব্যথা ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা যাদের আছে, তারা মুলার রস করে লেবুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে উপকৃত হবেন।
ভেতর থেকে তো পুষ্টি জোগায়ই, এমনকী ত্বকের বাইরে থেকেও পুষ্টি মিলবে মুলার ব্যবহারে। ত্বক পরিচর্যাতেও মুলা ব্যবহার করতে পারেন। কাঁচা মুলাকে পাতলা টুকরো করে ত্বকে লাগিয়ে রাখলে ব্রণ কমে। এছাড়া কাঁচা মুলা বাটা ফেসপ্যাক এবং ক্লিনজার হিসাবেও দারুণ উপকারী। তাই ঝটপট সুন্দর ত্বক পেতে মুলার ব্যবহার করুন।
Leave a Reply
GIPHY App Key not set. Please check settings
#5 আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়,
যেসব মায়েরা শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান, তারা নিয়মিত মুলো খেলে বুকের দুধ বাড়ে। পাইলস রোগীদের জন্যও মুলা অত্যন্ত উপকারী। এছাড়া যারা পাইলস রোগে ভুগছেন তারা মুলা খেলে আরাম পাওয়া যায়। শুকনো মুলার স্যুপ খাওয়ালে এবং শুকনো মুলা একটি কাপড়ের পুঁটলিতে বেঁধে সেঁক দিলেও পাইলসের কষ্ট থেকে মুক্তি মিলবে। তাই যারা এই সবজিটি দেখলে মুখ ঘুরিয়ে নিতেন তাদের আজ থেকে ই খাওয়া শুরু করা উচিত।
Leave a Reply
GIPHY App Key not set. Please check settings
This post was created with our nice and easy submission form. Create your post!
GIPHY App Key not set. Please check settings