in

এই দশটি সারভাইভাল সিনেমা দেখলেই বুঝবেন বেঁচে থাকার মানে।

ছোটবেলা থেকেই একটা বিচ্ছিন্ন দ্বীপে আটকা পড়লে কয়েকদিনের জন্য  হলেও রবিনসন ক্রুসো হওয়ার স্বপ্ন কেনা দেখেছে?বাস্তব হতে পারে আরো ভয়ঙ্কর। এমন সব বিপদে মানুষ পড়তে পারে যে আপনি কল্পনাও করতে পারেন না। সেই সব অবস্থা থেকে মানুষের ঐকান্তিক চেষ্টা আর পরিশ্রমের ফলে কেউ কেউ বের হয়ে আসতে পারে।  আমাদের আজকের আয়োজন সেরা দশ, এমনই সব সারভাইভাল গল্পের সিনেমা নিয়ে, যেগুলো দেখতে দেখতে মনে হবে আপনার হৃদপিন্ড কেউ হাত দিয়ে চেপে থামিয়ে দিচ্ছে। তো চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের আয়োজন।

#1 Apocalypto

প্রথমে যে সিনেমাটির কথা বলবো তার নাম Apocalypto। মায়ান রাজ্যে এক গ্রামের এক পুত্র প্রধানের পুত্র ছিল জাগুয়ার পাও। মূলত জঙ্গলে তারা শিকার করে নির্বাহ করতো। জাগুয়ার পর এর এক স্ত্রী ছিল, যে কিনা ছিল গর্ভবতী, একটি পুত্র ছিল। পর তার পরিবারকে নিয়ে গ্রামবাসীদের সাথে সুখে শান্তিতে বসবাস করছিল। হঠাৎ একদিন ভোরে দুষ্কৃতিকারী এসে গ্রামে আক্রমণ করে অনেক ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দিলো এবং গোত্র প্রধান সহ অনেক গ্রামবাসী কে হত্যা করল। 

শিশুদেরকে ছেড়ে দেওয়া হলেও প্রাপ্তবয়স্কদের কে বন্দী করে ধরে নিয়ে যাওয়া হলো। সে বন্দিদের মধ্যে জাগুয়ার পর ও ছিলো।তার গর্ভবতী স্ত্রী ও পুত্র একটি কূপের নিচে আশ্রয় নিয়েছিল এবং সেখানেই আটকা পড়ে গিয়েছিল। এদিকে জাগুয়ার পর সহ অন্যান্য বন্দিদের নিয়ে আসা হলো মায়ান শহরে। 

নারী বন্দীদেরকে দাস হিসেবে বিক্রয় করে দেওয়া হল এবং পুরুষদেরকে প্রেরণ করা হলো পিরামিডের উপরে মায়ান রাজা রানীর সামনে বলিদানের জন্।  মায়ান রাজ্যকে টিকিয়ে রাখতে এখানকার শাসক ও ধর্মযাজক একটি স্মৃতি চালু করেছিল। তারা ভাবত, বলিদানের মাধ্যমে প্রভুকে সন্তুষ্ট রাখলে তার সুদৃষ্টি ও কৃপা তাদের উপরে বর্ষিত হবে। ত,  কয়েকজনকে বলিদানের পর যখন জাগুয়ার পয়েন্ট পালা আসলো আকাশে হঠাৎ সূর্য্য গ্রহনের আবির্ভাব ঘটলো…….. .বাকি কাহিনী টুকু জানতে শেষ পর্যন্ত দেখতে হবে মেল গিবসন এর পরিচালনায় দুর্দান্ত এই মুভিটি।।।।।। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

GIPHY App Key not set. Please check settings

#2 The impossible

ছাব্বিশে ডিসেম্বর, ২০০৪ সালে এশিয়ার দক্ষিণ পূর্ব উপকূলে সুনামি আঘাত করে থাইল্যান্ডে। এটা সমগ্র পৃথিবীর অগণিত পরিবারের জীবন চিরতরে বদলে দিয়েছিল। The impossible এইরকম একটি পরিবারের সত্য ঘটনা অবলম্বনে বানানো। জাপান থেকে হিন্দি মারিয়া দম্পতি তাদের তিন সন্তানকে নিয়ে ক্রিসমাসের ছুটিতে থাইল্যান্ডের অর্কিড বীজ রিসোর্ট হাওলাকে আসেন। তাদের হ্যাপি ফ্যামিলি  টাইম কাটানো জন্য। 

ভালোই যাচ্ছিল তাদের সময়। সব কিছু বদলে দেয় সুনামি এসে। তাদেরকে আলাদা করে দেয়। কে বেঁচে আছে কে মরে গেছে আশা থাকে না। বড় ছেলের লুকাস আজ তার মাকে নিয়ে হসপিটালে থাকে এবং বাবা এবং তার ছোট ছেলে তখনো রেসোর্টে। অসাধারন মুভি এক কথায় আপনি মুভি দেখার সময় সবার জন্যেই ভাবা শুরু করবেন কে বাচিয়ে কে মারা যায়। কাদের খোঁজ নেই বা কারা আছে এমনি ভাববেন। আর এক পলকের জন্য চোখ সরাতে পারবেন না।।।।।।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

GIPHY App Key not set. Please check settings

#3 Rescue Dawn

ক্রিস্টিয়ান বেল অভিনীত Rescue Dawn আসলে একটি সত্য ঘটনার উপরে নির্মিত মুভি। শুনলে বোরিং লাগতে পারে কিন্তু বলে রাখছি এরকম স্ট্রিক্ট এডভেঞ্চার মুভি খুব কমই আছে। ভিয়েতনাম যুদ্ধের প্রথম পর্যায়ে জঙ্গলের মধ্যে ডিটার ডিংলার, মানে যে চরিত্রে বেল অভিনয় করেছেন এর বেঁচে থাকা সংগ্রামই মূলত দেখানো হয়েছে। তার জীবনের একটাই প্যাশন ছিল পাইলট হওয়া কিন্তু তার প্রথম মিশন ছিল যুদ্ধ বিধ্বস্ত লাওসে। 

ওই মিশনে সে গুলিবিদ্ধ হয় এবং জঙ্গলে পালানোর পথে ধরা পড়ে এবং ভিয়েতনামের একটি জেলের মধ্যে একটা জায়গায় তার সাথে পাঁচজনকে আটকে রাখা হয় এবং মর্মান্তিক ভাবে নির্যাতন করা হয়। ওখানে বন্দি জীবন যাপনের সময় ডিটার ক্রমেই হতাশ হয়ে পড়ে আর বুঝতে পারে এভাবে বেশিদিন ওখানে বেঁচে থাকা সম্ভব হবে না তার ফলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করে এবং বানানোর ফন্দি এঁটে। এরপরের অংশটুকু খুব বেশী রকমের এন্টারটেইনিং এবং সাসপেন্স এ ভরা। তারা কি সবাই পালাতে সক্ষম হয়? নাকি শুধু ডিটার? নাকি কেউই না? 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

GIPHY App Key not set. Please check settings

#4 one twenty seven hours

যদি আমি বা আপনি কোন জনমানবহীন গুহায় আটকে পড়া এবং সেখান থেকে বের হওয়া প্রায় অসম্ভব ব্যাপার হয় তাহলে হয়তো আমরা অল্পতেই হাল ছেড়ে দেবো। কিন্তু এখন আপনাকে এমন একটা মুভির সাথে পরিচয় করাব যেটা একটা বাস্তব ঘটনা ভিত্তি করে নির্মিত যেটা আমাদেরকে শেখায় কোন কিছুতেই সহজে হার মেনে নিতে নেই।এবং সেই মুভি টা হলো one twenty seven hours. ২০১০ সালে প্রকাশিত এই সিনেমার একটা বাস্তব ঘটনার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা। এখানে একটি ছেলে ২০০৩ সালে গ্র‍্যান্ড ক্যানিয়ন এ ছুটি কাটাতে বের হয়েছিল। দুটি পাহাড়ের মধ্য দিয়ে নিচে নামার সময় হঠাৎ তার একটা হাত পাথরের মধ্যে আটকে যায় এবং পরবর্তী একশো সাতাশ ঘন্টা সে কিভাবে বেঁচে সংগ্রাম করতে থাকে এটাই মূলত সিনেমার মূল বিষয়বস্তু। জীবন মৃত্যুর এই যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত কে জয়ী হয় তা দেখে আপনি অবশ্যই অবাক হবেন ভয় পেয়ে যাবেন আর অবশ্যই প্রশংসা করতে বাধ্য হবেন। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

GIPHY App Key not set. Please check settings

#5 The Martian

এবারে আর পৃথিবীর কোন চেনা পরিস্থিতির গল্প নয় একেবারে অজানা অচেনা পুরোপুরি আলাদা গ্রহের একজন মানুষ আটকা পড়েছে। একটা গ্রহে সে গ্রহের যথেষ্ট খাবার নেই। মাত্র দু সপ্তাহের খাবার আছে। সেই গ্রহের একটা মানুষের ঠিক মত বাঁচার মতো নেই কোনো ব্যবস্থাও ঠিক সেখানেই কমপক্ষে চার বাঁচতে পারলে উদ্ধার পাওয়া কিছুটা আশা আছে সেই গ্রহ থেকে। বন্ধুরা অনেকে আন্দাজ করে ফেলেছেন কি মুভির নাম বলতে যাচ্ছি। হ্যাঁ, সেই মুভির নাম The Martian. একটা আলাদা গ্রহে কাউকে টিকে থাকতে গেলে যাচ্ছে তাই গাঁজাখুরি গল্প বানালেই তো হবে না, ব্যাপারটিকে আবার বাস্তব ফ্লেভারও দেওয়া হতে চায়। সেই কাজটা করতে এবং এই মুভির ঘটনা দৃশ্যগুলো বিশ্বাসযোগ্য করতে স্বয়ং নাসার ও সাহায্য নেওয়া হয়েছিল।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

GIPHY App Key not set. Please check settings

#6 The Tower

বন্ধুরা twin tower এর কথা মনে আসে নিশ্চয়ই। কি ভয়ানক দৃশ্য! কিন্তু ভাবুন তো টুইন টাওয়ার ভেঙ্গে পড়ার সময় আপনি ওই বিল্ডিং এ উপস্থিত আমাদের লিস্ট এ। পরবর্তী মুহূর্ত দেখলে কতটা অয়াবহ সেই অভিজ্ঞতা তার স্বাদ পাবেন! মুভিটির নাম The Tower. কোরিয়ান সিনেমা। একশো আট তলা উচ্চতা বিশিষ্ট দা টাওয়ারে ক্রিসমাসের দিন একটা কান্ড ঘটে। টুইন টাওয়ার টা থেকে ভেঙে পড়তে শুরু করে! টাওয়ার ভেঙ্গে পড়ার মাঝের অল্প সময়টাতে বাসিন্দাদের বাঁচার আকুতি কেই এই মুহুতে তুলে ধরা হয়েছে এই মুভি টায়। মুভিটা দেখার সবচেয়ে বড়ো কারণ হচ্ছে এটি এক মুহূর্তও আপনার বোরিং লাগবে না। এই মুভিটি করা হয়েছে সারা বিশ্বের সকল ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের অনুপ্রেরণার জন্য, মনের সাহস তৈরি করার জন্য।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

GIPHY App Key not set. Please check settings

#7 Cast Away

অনেকে টম হ্যাংকস এর নাম শুনলে কোন বাছ বিচার না করেই মুভি দেখতে বসে যান। আপনি সেই দলে যদি নাও হন তাহলেও মাস্টার পিস একটি মুভি দেখতে চাইলে Cast Away মুভি টি দেখতে পারেন। এই ভিডিওর শুরুতেই রবীন্সন ক্রুসোর কথা বলেছিলাম, এই মুভিটি টা অনেকটা সেরকম। গল্প কিন্তু আরো ভয়ানক অবস্থা। এক কর্মকর্তা চাকরি কোম্পানির কাছে প্লেনে করে গন্তব্য যাচ্ছিলেন। সহযাত্রী সবাই মারা যায়, ভাগ্য ক্রমে জীবিত থাকেন চাক নোল্যান্ড। কিন্তু তার আশ্রয় হয় জনমানবহীন এক দীপে। 

সেখানে বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় কোনো কিছুরই অস্তিত্ব নেই। এমনি বিরূপ পরিবেশে তার বেঁচে থাকা সংগ্রাম ।এই সংগ্রামে চাকের শেষ পরিণতি কি হয় সেটা জানতে হলে দেখতে হবে দুই ঘন্টা তেইশ মিনিট দৈর্ঘের মাস্টারপিস এই মুভিটি। মুভির প্রথম দশ মিনিট ও শেষ পাঁচ মিনিট ব্যতীত বাকি অংশে আপনি টম হ্যাংক্স ছাড়া আর কোনো অভিনেতার উপস্থিতি খুঁজে পাবেন না। কিন্তু মুভিটি দেখার সময় ওসব ভাবনা মাথায় ঢোকার কোনো সুযোগই পাবেন না। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

GIPHY App Key not set. Please check settings

#8 The Revenant

The Revenant সিনেমাটির অনেকেই হয়ত নাম শুনেছেন একটা মাত্র কারণে। কারণ এই সিনেমায় অভিনয় করে লিওনার্দো প্রথমবারের মতো বহু প্রতীক্ষিত অস্কার পুরস্কার বাগিয়ে নেন। এই থেকেই বলা যায় অভিনয়ের কোনো ঘাটতি ছিল না সেখানে। সিনেমাটাও পাল্লা দিয়ে এগিয়ে যায়। আঠারোশো তেইশ সালের ডকোটা অঞ্চলে শিকার করতে গিয়ে আমাদেরকে প্রিয় ক্যাপ্রিয়ো ভাল্লুক দ্বারা এমন ভাবে আক্রান্ত হন যে তাকে প্রায় অর্ধ মৃত ই বলা চলে। তার সঙ্গীসাথীরা তাকে ফেলে চলে যায় কারণ বহুদূরের এক বরফের দেশে এরকম একটা অর্ধ মৃত মানুষকে টানাটানি করে নিয়ে যাওয়া আর ওইখানে বসে মৃত্যুর অপেক্ষা করা একই কথা। তাই মৃত্যুর সকল ব্যবস্থা করে দিয়ে আধমরা অবস্থায় তাকে ফেলে তারা চলে যায়। যাওয়ার আগে তার ছেলেকে মেরে রেখে যায়। কিন্তু এই ক্যাপ্রিয়ী বেঁচে থাকে এবং এক অদ্ভুত খেলায় মেতে ওঠে। আদিম প্রক্রিয়াও ব্যবহার করতে থাকে একমাত্র বেঁচে থাকার জন্য। কারণ দুশো কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে তাকে যেতে হবে লোকালয়ে। আর তাকে নিতে হবে তার ছেলের মৃত্যুর প্রতিশোধ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

GIPHY App Key not set. Please check settings

#9 into the wild

দুশ্চিন্তা চাপ আর প্রতিযোগিতার ভিড়ে সবসময় হারিয়ে যাওয়ার একটা টান অনুভব করি। কেউ কেউ বেশি কেউ কম। সবকিছু ছেড়ে ছুড়ে দিয়ে উদ্দেশ্যহীন ভাবে বেরিয়ে পড়ার এই টানটা মানুষের চিরকালই ছিল। মানুষ জন্ম থেকে কৌতুহলী। কিন্তু সবাই কেন জানি সেটা করতে পারে না। হুমায়ুন আহমেদের ভাষাতে বলা যায়, মানুষ এর জন্মানোর পর সবচেয়ে বড় কষ্ট হচ্ছে মাঝে মাঝে তার সবকিছু পেছনে ফেলে চলে যেতে ইচ্ছে করে। কিন্তু সে পারে না। তাকে অপেক্ষা করতে হয়। কিসের অপেক্ষা ভালো মত জানে না। 

কিন্তু ঠিক এই অপেক্ষা না করে সব কিছু ছেড়ে দেওয়ার এই কাজটা সত্যি সত্যি একজন সদ্য গ্রাজুয়েট পাস করা ছেলে করেছিল। কিন্তু তার একটা উদ্দেশ্য ছিল আলাস্কা জয় করা। সেই জয়ের পেছনে কত লোকের সাথে পরিচয়, জীবনের কত মোর নিল। কিন্তু এগিয়ে যাওয়ায় যেন তার নিশ্চিত গন্তব্য। সেই সত্যিকারের বায়োপিক নিয়ে বানানো হয়েছিল into the wild সিনেমাটা। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

GIPHY App Key not set. Please check settings

#10 life of a pie movie

এই মুভি টা মনে হয় সবারই দেখা হয়ে গেছে। নাম life of a pie. একটা সমুদ্রে ঝড় যেখানে লন্ড ভন্ড করে দিয়েছে একটা পরিবারকে। যেখানে বিচ্ছিন্ন কিশোর এর চলে তার পরিবার থেকে প্রিয়জনদের হারিয়ে সমুদ্রে কে বাঁচিয়ে রাখার এক প্রানান্তকর চেষ্টা। জীবনের প্রতিটা ক্ষণ মৃত্যুর হাতছানি তবুও বেঁচে থাকার এক আকুল চেষ্টা। জনমানবহীন সমুদ্রে তার চিৎকার পৌঁছায় না কোনো মানুষের কাছে। কোথাও কেউ নেই একটা মানুষ কথা বলার। এখানে নৌকায় আশ্রয় নেওয়া পাইয়ের জীবনটা আরো বিভীষিকাময় হয়ে ওঠে যখন সেই নৌকাতেই আশ্রয় নেয় হিংস্র একটা বাঘ। 

একদিকে হিংস্র বাঘ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা, অন্যদিকে সেই হিংস্র প্রাণী কে বাঁচিয়ে রাখা। এ যেন সেলুন ওয়ার্ডের পাতায় এক অদ্ভুত মেলবন্ধন মানুষ এবং হিংস্র প্রাণী বাঘের। একটা বাঘের সাথে কিভাবে খাদ্য ভাগাভাগি করে খাওয়া। আবার সেই বাঘের কাছ থেকেই একাধারে নিজের ভেতরে মানবিকতা ও নিজের বেঁচে থাকার এক সাহসী চেষ্টা। যারা এখনো সিনেমাটা দেখেন নি আর আর বেশিদিন দেরি না করে এই সিনেমার অমৃত সুধা থেকে নিজেদের বঞ্চিত না করে চট করে দেখে ফেলুন সিনেমাটি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

GIPHY App Key not set. Please check settings

This post was created with our nice and easy submission form. Create your post!

Report

What do you think?

Written by Azaher Ali Rajib

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

GIPHY App Key not set. Please check settings

Loading…

0

ছবিতে, ৫০ বছর পরে উন্মুক্ত করা হলো স্লোভেনিয়ার প্রথম মসজিদ।

আশ্চর্যজনক মুহূর্তে ৪ মাস বয়সী যমজ একে অপরকে প্রথমবারের মতো দেখ